স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে এই প্রথম দেশের মধ্যবিত্তদের জন্য সুখবর, মোদী সরকার দিতে চলেছে বড় উপহার
Get link
Facebook
X
Pinterest
Email
Other Apps
নয়া দিল্লীঃ কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদী সরকার (Modi Sarkar) মধ্যবিত্তদের জন্য একটি বড়সড় উপহার দিতে চলেছে। সরকার এখন মধ্যবিত্তদের (Middle Class) জন্য নতুন করে স্বাস্থ পরিষেবা দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই পরিষেবা তাঁদের জন্য হবে, যারা এখনো পর্যন্ত কোন পাবলিক হেলথ কেয়ারের আওতায় পড়েনি। সংবাদ সংস্থা পিটিআই অনুযায়ী, নীতি আয়োগ (Niti Ayog) এই পরিকল্পনার রূপরেখা তৈরি করে নিয়েছে। এই নতুন স্বাস্থ পরিষেবায় তাঁদের যুক্ত করা হবেনা, যারা আগে থেকেই আয়ুষ্মান ভারত (Ayushman Bharat) প্রকল্পের সুবিধা ভোগ করছেন। আপনাদের জানিয়ে রাখি, আয়ুষ্মান ভারত যোজনার সুবিধা সেই সমস্ত দরিদ্র মানুষেরা নিচ্ছে, যারা নিজে থেকে ভারত কোনরকম স্বাস্থ বীমা করাতে পারবেননা। নীতি আয়োগের পরামর্শদাতা (স্বাস্থ) অলোক কুমার বলেন, ‘ দেশের প্রায় ৫০ শতাংশ জনসংখ্যা এখনো পর্যন্ত কোন সার্বজনীন স্বাস্থ পরিষেবার সাথে যুক্ত নয়। আর সেই সব মানুষদের থেকে হাতে গোনা কিছু টাকা নিয়ে তাঁদের স্বাস্থ পরিষেবার সাথে যুক্ত করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এই প্রকল্প মিডিল ক্লাসদের স্বাস্থের দেখভাল করবে।”
File Pic অলোক কুমার বলেন, মিডিল ক্লাস মানুষদের যদি দেশে উন্নত স্বাস্থ পরিষেবার নির্মাণের জন্য ২০০ থেকে ৩০০ কোটি টাকা দিতে হয়, তাহলে তাঁরা কোন সমস্যায় পড়বেনা। এই যোজনা কার্যকর হবে বলেন আশা করেন উনি। আপনাদের জানিয়ে রাখি, প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনা (আয়ুষ্মান ভারত) অনুযায়ী, মোট জনসংখ্যার ৪০ শতাংশ মানুষ সুবিধা পায়। এই যোজনা দরিদ্র মানুষদের জন্য আর এই যোজনা অনুযায়ী ৫ লক্ষ টাকার বীমা পাওয়া যায়। যদিও সরকার মধ্যবিত্তদের জন্য এরকম কোন প্রকল্প চালু করেনি। তবে এই নতুন প্রকল্পের মাধ্যমে এই প্রথম দেশের মধ্যবিত্তরা হেলথ কেয়ারের সুবিধা নিতে পারবে।
রাজ্যের সব ধর্মস্থানে অনুমোদনহীন লাউড স্পিকারের ব্যবহার নিষিদ্ধ করল উত্তরপ্রদেশের যোগী আদিত্যনাথ সরকার।রাজ্যে শব্দদূষণ রোধ করতে ধর্মস্থানগুলি থেকে লাউড স্পিকার খুলে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে এলাহাবাদ হাইকোর্ট। তার পরেই যোগী সরকার ওই নির্দেশিকা জারি করল। ধর্মস্থানে লাউড স্পিকার ব্যবহারের ফলে শব্দদূষণ হচ্ছে, এই অভিযোগে এলাহাবাদ হাইকোর্টের লখনউ বেঞ্চে একটি জনস্বার্থ মামলা করেন এম এল যাদব নামে এক আইনজীবী। সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে লখনউ বেঞ্চ রাজ্য সরকারের কাছে এনিয়ে কৈফিয়ত তলব করে। তার পরই কড়া পদক্ষেপ করল যোগী সরকার।রবিবার এক নির্দেশিকা জারি করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, রাজ্যের যে সব ধর্মস্থানে অবৈধভাবে লাউড স্পিকার ব্যবহার করা হয়, তা আগামী ২০ জানুয়ারির মধ্যে খুলে ফেলতে হবে। এ নিয়ে পুলিসকেও নির্দেশ পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। source
Comments
Post a Comment